আজকে আমরা এডুয়েটিকের স্বাস্থ্য বিভাগে আলোচনা করবো মেহেদির রং ওঠানোর উপায় সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না আজকে আলোচ্য বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
ঈদে নানা নকশার মেহেদি আঁকা হয় হাতে। এতে নারীর ঈদের সাজের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় অনেকগুণ। ঈদ শেষ হলে মেহেদির রঙও ফিকে হতে শুরু করে। তখন আর দেখতে সুন্দর লাগে না। মেহেদির রঙ উঠে যেতে শুরু করলে বরং দেখতে কিছুটা বিদঘুটে লাগে। তখন অনেকে চান যে যত দ্রুত সম্ভব তুলে ফেলতে। তবে তা সবসময় সম্ভব হয় না। এই কাজ সহজ করতে বেছে নিতে পারেন কিছু ঘরোয়া উপায়।
- আরো পড়ুন: হাত-পা ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়
- আরো পড়ুন: স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ক্রিম
- আরো পড়ুন: ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর উপায়
চলুন জেনে নেওয়া যাক মেহেদির রং ওঠানোর উপায় সম্পর্কে-
লেবুর রসের ব্যবহার
লেবুর রসের ব্লিচিং উপাদান মেহেদির তুলে ফেলতে দারুণ কার্যকরী। এক্ষেত্রে একটি রসালো লেবু দুই ভাগ করে মেহেদির স্থানে ঘষতে হবে। এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। একটি গামলায় আধা গামলা পানি নিয়ে তাতে ৫ থেকে ৬ টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়েও তাতে হাত ডুবিয়ে রাখতে পারেন। এভাবে দিনে ২ বার করলে দ্রুতই মেহেদির রঙ উঠে যাবে।
টুথপেস্টের ব্যবহার
দাঁত পরিষ্কারের পাশাপাশি আরও অনেক কাজে লাগে টুথপেস্ট। এটি মেহেদির রঙ তুলে ফেলতেও দারুণ কার্যকরী। মেহেদির স্থানে টুথপেস্ট দিয়ে পাতলা আস্তরণ তৈরি করে শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এরপার আলতো হাতে ভেজা কাপড় দিয়ে শুকনো টুথপেস্ট মুছে নিন। এরপর মাখুন ময়েশ্চারাইজিং লোশন। এভাবে ব্যবহার করলে দ্রুত ফল পাবেন।
লবণ পানির ব্যবহার
লবণ-পানির নানা ধরনের ব্যবহার আছে। তার মধ্যে একটি হলো, এটি মেহেদির রঙ তুলে ফেলতে কাজ করে। একটি গামলায় পানি ভরে তাতে খানিকটা লবণ মিশিয়ে মিনিট বিশেক হাত ডুবিয়ে রাখুন। সুফল পেতে একদিন পরপর লবণ-পানি ব্যবহার করুন। তবে বেশিক্ষণ লবণ পানিতে হাত ডুবিয়ে রাখলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে, তাই প্রতিবার ময়েশ্চরাইজার ব্যবহার করবেন।
- আরো পড়ুন: মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম (দাম সহ)
- আরো পড়ুন: অনিয়মিত পিরিয়ডের ঘরোয়া সমাধান
- আরো পড়ুন: অনিদ্রা দূর করার উপায়
যুক্ত হোন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সঙ্গে যুক্ত থাকুন ফেইজবুক পেইজে এখানে ক্লিক করে। বিভিন্ন শ্রেনির সকল বিষয়ে সাজেশন পেতে এখানে ক্লিক করুন। নতুন নতুন সব শিক্ষামূলক ভিডিও পেতে এখানে ক্লিক করুন।
বি: দ্র: তোমার নিজের রচিত কবিতা, সাহিত্য বা যেকোনো শিক্ষামূলক লেখা পাঠিয়ে দাও এডুয়েটিক’র কাছে। এডুয়েটিক প্রকাশ করবে তোমার প্রিয় লেখাটি।