জীবনী: জোহান মেন্ডেল

জীবনী: জোহান মেন্ডেল জীবজগতের এটি একটি বিরাট বিস্ময়। মানুষ থেকে শুরু করে ক্ষুদ্রতম পোকামাকড় এবং বিশাল বটবৃক্ষ থেকে ক্ষুদ্র একটি ঘাস পর্যন্ত সবাই নিজ নিজ প্রজাতির প্রধান বৈশিষ্ট্য বজায় রেখেই বংশবিস্তার করে। একটি প্রাণী থেকে কখনো অন্য জাতের প্রাণীর জন্ম হয় না। উদ্ভিদজগতের বেলাতেও তাই ঘটে।

একজন মানুষের গর্ভে কখনো বানরের জন্ম হয় না, তেমনি একটি বটবৃক্ষের বীজ থেকে কদম গাছের জন্ম হয় না। প্রত্যেকে তারা নিজ বৈশিষ্ট্য বজায় রেখে চলেছে। নারকেল গাছ থেকে যেমন কখনো আপেল ফলে না, তেমনি হাতির পেটে হয় না গন্ডার। এই বংশধারা আরো সূক্ষ্মভাবে তার বৈশিষ্ট্য বজায় রাখে। যেমন কৃষ্ণাঙ্গ এবং স্বেতাঙ্গ এরা উভয়েই মানুষ।

কিন্তু কখনো স্বেতাঙ্গর ঘরে কৃষ্ণাঙ্গের বা কৃষ্ণাঙ্গের ঘরে স্বেতাঙ্গের জন্ম হয় না। শুধু তাই নয়, দীর্ঘকায় পিতা মাতার ঘরে সন্তান দীর্ঘকায়ই হয়। ক্ষুদ্রকায় হয় না তেমনি স্হূলকায়দের সন্তান কৃশকায় হয় না। এই যে বংশবিস্তারের সুশৃংখল নিয়ম যেটা জন্ম থেকে জন্মান্তরে চলেতে থাকে এটাকেই বলে বংশগতি। এই বিদ্যাকে বলে বংশগতিবিদ্যা বা জেনেটিকস।

কিভাবে এই বংশগতিধারা রক্ষিত হয় তার সূক্ষ্মতত্ত্বের যিনি আবিষ্কর্তা, তিনিই হলেন বিখ্যাত জীববিজ্ঞানী গ্রেডার জোহান মেন্ডেল। মেন্ডেলই সর্বপ্রথম বংশগতিধারা স্থানান্তরের প্রক্রিয়াকে একটি একক হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। জীবজগতের এই বিশেষ বৈশিষ্ট্য একটি নির্দিষ্ট ট্রাইট ফ্যাক্টর ইলেমেন্ট সূত্র দ্বারা সংঘটিত হয় বলে মেন্ডেল মনে করেন। পরবর্তীকালে এই এককগুলোই ‘জিন’ নামে পরিচিত লাভ করে।

জিন শব্দটির প্রচলন করেন ডেনিস বিজ্ঞানী ইয়োহানসেন (১৯০৯)। তিনিই ডারউইনের ‘প্যানাজিন’ শব্দটিকে সামান্য পরিবর্তন করে জিন শব্দটি নিয়েছিলেন। জীবের সকল বৈশিষ্ট্য ক্রোমোজোমে অবস্থিত এক বা একদল জিন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় এবং তা-ই জন্ম থেকে প্রজন্মে প্রবাহিত হয়। এই বিখ্যাত সূত্রের দ্বারাই মেন্ডেল গোটা জীববিজ্ঞানের ইতিহাস নিয়ন্ত্রিত ও শৃঙ্খলিত করেছেন।

জীববিজ্ঞানের ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে বড় আবিষ্কার।বিজ্ঞানী জোহান মেন্ডেলের জন্ম অস্ট্রিয়ার (বর্তমানে মোরাভিয়ার)। এক কৃষক পরিবারে ১৮২২ খ্রিস্টাব্দের ২২ জুলাই তারিখে। বাবা ছিলেন সামান্য এক গরিব চাষী। তবু তার স্বপ্ন ছিলো ছেলেকে লেখাপড়া শেখাবেন। ছেলে বড় হয়ে শিক্ষক এবং মস্তবড় বিজ্ঞানী হবে।

বাল্যকাল থেকেই লেখাপড়ায় খুব ভালো ছিলেন মেন্ডেল। তাই দরিদ্র পিতার মনেও আশা জেগেছিলো হয়তো এই ছেলে বড় হবে। মেন্ডেলের মাধ্যমিক শিক্ষা শুরু হয়েছিলো স্থানীয় অলমুৎসের একটি স্কুলে। কিন্তু স্কুলের পড়া চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি। এছাড়াও তার শরীর স্বাস্থ্য ভালো ছিল না। ছেলেবেলা থেকেই তিনি ছিলেন রোগা। একটা না একটা অসুখ লেগেই থাকতো।

আর্থিক ও স্বাস্থ্যগত কারণে তাই অবশেষে স্কুলের পড়া ছাড়তে হয়েছিলো ব্যান্ডেলকে। বেশ কয়েক বছর বিরতির পর ২১ বছর বয়সে একটু সুস্থ হলে তিনি চলে যান আফ্রিকার ব্রার্নো শহরে। এখানে তিনি অস্ট্রিয়ান ধর্মীয় আশ্রমে যোগ দেন ১৮৪৩ খ্রিস্টাব্দে। ধর্মীয় শিক্ষার ব্যাপারে তার কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিল না। তা ছাড়া গির্জার এ ধরনের কাজের প্রতি তার কোনোরকম আগ্রহও ছিল না।

তার মূল আকর্ষণ ছিল অন্যখানে। তিনি যে গির্জাতে পাদ্রী হওয়ার জন্য এসেছিলেন তার পাশেই ছিল একটি স্কুল। তার আশা ছিল কোন সুযোগে হয়তো এই স্কুলে একটি শিক্ষকতার চাকরি জুটে যেতে পারে। তিনি এই আশাতেই ছিলেন। তিনি গির্জাতে শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করতে লাগলেন। গির্জায় আসার পর তার নামটাও বদলে গেলো।

তার নামের সাথে যোগ করা হলো গ্রেডারিয়াস বা গ্রেডার শব্দ। তার নতুন নাম হলো গ্রেডারি জোহান মেন্ডেল। ১৮৪৭ খ্রিস্টাব্দে মেন্ডেল পাদ্রী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হলেন এবং যাজক পদ লাভ করলেন। গির্জায় ছিল সেন্ট অ্যান নামে একটি দাতব্য চিকিৎসালয়। হাসপাতালে রুগ্ন এবং মুমূর্ষুদের স্বীকারোক্তি শোনা ছিলো তার অন্যতম কাজ। তাকে প্রতিদিন হাসপাতালে গিয়ে রোগীদের দুঃখের কাহিনী শুনতে হতো।

কিন্তু রোগীদের দুঃখের কথা শুনে কষ্ট সহ্য করতে পারতেন না তিনি।এমনিতেই ছিলেন স্নায়ুদুর্বল মানুষ। তারপর করুন কাহিনী শুনে আরো খারাপ লাগতো তার। একদিন তো তিনি নিজেই অসুস্থ হয়ে পড়লেন। অবশেষে তিনি দায়িত্ব থেকে মুক্তি পেলেন। এরপর গির্জার লোকেরাই তাকে পাশের স্কুলে একটি শিক্ষকতা চাকরি জোগাড় করে দিলেন।

তিনি অংক এবং সাহিত্যের শিক্ষক হলেন।শিক্ষাগত যোগ্যতা কম থাকলেও শিক্ষক হিসেবে ভালোই করতে লাগলেন। তবে একটি অসুবিধাও দেখা দিল। তার এই চাকরিটা ছিল অস্থায়ী। চাকরি স্থায়ী করতে হলে আবার একটি পরীক্ষা দিতে হবে। কিন্তু পরীক্ষা দিতে গিয়েই ঘটলো বিপত্তি। তিনি পরীক্ষায় ফেল করে বসলেন। প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতার অভাবে শেষে চাকরিটাও টিকলো না।

তবে ইতিমধ্যে গির্জা কর্তৃপক্ষের সাথে তার একটা ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠেছিলো। তাই এই বিপদে তারাই এগিয়ে এলেন। শেষে তার ইন্টারভিউতে ফেল করাই সাপে বর হয়ে দেখা দিল। গির্জা কর্তৃপক্ষ নিজ খরচে তাকে পাঠালেন ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ে। তাকে আরো পড়াশোনা করে ডিগ্রী নিয়ে আসতে হবে। তিনি ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভিদবিদ্যা, পদার্থবিদ্যা এবং অঙ্কশাস্ত্রের উপর ১৮৫১-৫৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত পড়াশোনা করেন।

ভিয়েনাতে পড়ার সময়েই তিনি প্রখ্যাত কোষতত্ত্ববিদ স্লেডেন এবং উদ্ভিদ সঙ্করায়ণ পরীক্ষক কোলরিউটার এবং গ্রাটনার-এর কাজের সাথে পরিচিত হন। এই পরিসংখ্যানবিদ্যাই পরবর্তীকালে তার সূত্র বিশ্লেষণে সহায়ক হয়েছিল। ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা শেষ করে তিনি আবার এসে শিক্ষকতা শুরু করেন গির্জার স্কুলে (১৮৫৪)।



এই শিক্ষকতা করার পাশাপাশি শুরু হয় তার গবেষণার কাজ। তার মনে উদয় হয় নতুন চিন্তাধারার। ১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দে মেন্ডেল গির্জার বাগানে মটরশুঁটির উপর উদ্ভিদের বংশগতি রহস্য উদঘাটন করার জন্য নানারকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করলেন। দীর্ঘ সাত বছর ধরে চললো তার কঠিন এবং শ্রমসাধ্য পরীক্ষা। তারপর উদ্ভিদের বংশগতির দুটি নিয়ম বা সূত্র আবিষ্কার করলেন।

তার পরীক্ষার দুটো সুনির্দিষ্ট বিশিষ্টতা ছিলো। প্রথমত, তিনি পুরো গাছের সকল বৈশিষ্ট্যগুলোকে একত্রে বিবেচনা না করে এর একটি বা দুটো স্পষ্টতর বৈশিষ্ট্য বেছে নিয়েছিলেন। দ্বিতীয়ত, তার উৎপাদিত পরীক্ষণে গাছের সংখ্যার হিসেবে তিনি নির্ভুলভাবে রক্ষা করেছিলেন। সর্বোপরি তিনি জীবন্ত ফলাফলকে পরিসংখ্যানের ভাষায় প্রকাশ করার ব্যবহারিক দৃষ্টান্ত দেখিয়েছিলেন।

তিনি তার পরীক্ষার সমস্ত কাগজপত্র ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে ব্রুন-এর ন্যাচারাল হিস্টোরি অফ সোসাইটিতে জমা দেন। ১৮৬৬ খ্রিস্টাব্দে উক্ত সোসাইটি মেন্ডেলের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করে এবং ইউরোপ ও আমেরিকার বিভিন্ন লাইব্রেরীতে তা প্রেরণ করা হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত মেন্ডেলের সময়কার বিজ্ঞানীগণ তার কাজের গুরুত্ব বুঝে উঠতে পারেননি।

মেন্ডেল পরবর্তী সময় সত্যিকারের বিজ্ঞানীদের মতো তার গবেষণায় লেগে থাকেননি। তিনি পেশায় ছিলেন পাদ্রী। এই গির্জার পেশাতে তিনি পদোন্নতি পেয়ে সর্বোচ্চ পদে অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন। তিনি জীবনের শেষের দিকে বিজ্ঞানচর্চাও ছেড়ে দিয়েছিলেন। ধর্মপাঠ এবং রাষ্ট্রের বিরোধ মীমাংসার কাজে কেটে যেতো সময়।

এমনিভাবে তার আবিষ্কৃত সূত্রগুলো প্রতিষ্ঠালাভের অনেক আগেই ১৮৮৪ খ্রিস্টাব্দের ৫ জানুয়ারি মেন্ডেলের মৃত্যু হয়। মেন্ডেলের মৃত্যুর ১৫ বছর পর ১৯০০ খ্রিস্টাব্দে তিনজন বিজ্ঞানী আলাদা আলাদা ভাবে একই সময় বংশগতিবিদ্যার গবেষণার ফলাফল পুনরায় আবিষ্কার করেন। এই বিজ্ঞানীরা হলেন-

১. হল্যান্ডের প্রখ্যাত উদ্ভিদবিজ্ঞানী হুগো ডি ভ্রিস

২. অস্ট্রেলিয়ার নিবন্ধকার এরিখ চেরমাক

৩. জার্মানির অধ্যাপক কার্ল করেন্স

তবে অবাক কান্ড এই যে, এসব বিজ্ঞানী কিন্তু মেন্ডেলের গবেষণার কথা কিছু জানতেন না। তারা প্রত্যেকে নিজস্ব পদ্ধতিতে গবেষণা করে ফল প্রকাশ করেছেন। ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর মেন্ডেলের তথ্য সম্পর্কে অবহিত হয়েছেন। পরে সব বিজ্ঞানীই মেন্ডেলের সূত্রগুলোর তাৎপর্য উপলব্ধি করতে থাকেন।

মেন্ডেলের প্রদত্ত তত্ত্বসমূহ বর্তমান বংশগতিবিদ্যার ভিত্তি হিসেবে ধরা হয় এবং মেন্ডেলকে বলা হয় বংশগতিবিদ্যা বা জীবতত্ত্বের জনক। মেন্ডেল মটরশুটি গাছ দিয়ে যেভাবে প্রথমে বংশগতি পরীক্ষা করেছিলেন তার নমুনা নিচে তুলে ধরা হলো। মেন্ডেল বিকল্প বৈশিষ্ট্য যুক্ত দু’ ধরনের মটর গাছ নিয়ে তার পরীক্ষা শুরু করেছিলেন, এক ধরনের উদ্ভিদ ছিল লম্বা এবং অপর শ্রেণীর উদ্ভিদ ছিল খাটো।

পরীক্ষা শুরু করার আগে অবশ্য তিনি মটর গাছের বিশুদ্ধতা পরীক্ষা করে নিয়েছিলেন। পরীক্ষায় যখন তিনি দেখলেন যে এদের বংশধরেরা পিতৃবংশেরই অবিকল প্রতিভূ, ঠিক তখনি তিনি পরীক্ষা শুরু করেছিলেন। এবার তিনি শুদ্ধলক্ষণযুক্ত একটি লম্বা উদ্ভিদের সাথে একটি খাটো উদ্ভিদের কৃত্রিম পরাগসংযোগ ঘটিয়ে দেন।

লম্বা উদ্ভিদের পরাগরেণু নিয়ে খাটো উদ্ভিদের গর্ভমুণ্ডে স্থাপন করা হলো। পরাগ সংযোগের ফলে উৎপন্ন বীজ থেকে যে সকল উদ্ভিদ আবির্ভূত হলো তাদের সবগুলোই লম্বা। আবার খাটো উদ্ভিদের পরাগরেণু দিয়ে লম্বা উদ্ভিদের গর্ভমুন্ডে স্থাপন করলেন, সেখানেও একই ফলাফল পাওয়া গেলো। প্রথম পরাগসংযোগের ফলে সৃষ্ট উদ্ভিদগুলোকে মেন্ডেল প্রথম সঙ্কর পুরুষ রূপে চিহ্নিত করলেন।

এরপর মেন্ডেল প্রথম সঙ্কর পুরুষ উদ্ভিদগুলোর মধ্যে সঙ্করায়ণ ঘটান। দ্বিতীয়বার পরাগ সংযোগের ফলে সৃষ্ট দ্বিতীয় সঙ্কর পুরুষের মোট ১০৬৪ টি উদ্ভিদের মধ্যে ৭৮৭ টি লম্বা এবং ২৭৭টি খাটো পাওয়া গেলো। অর্থাৎ লম্বা ও খাটো উদ্ভিদের অনুপাত দাঁড়ালো ৩ঃ১। এভাবে মেন্ডেল মোট ৭ জোড়া বিকল্প লক্ষণের মটর গাছ নিয়ে উপরের পরীক্ষাটির পুনরাবৃত্তি ঘটান এবং প্রতিক্ষেত্রে একই ধরনের ফলাফল পান।

মেন্ডেলের এই তথ্য শুধু উদ্ভিদ নয় জীবজন্তুর বেলাতেও প্রযোজ্য হয়েছে। খাটো ও লম্বা মানুষের সংকর সৃষ্টি, বিভিন্ন পশুর সংকর সৃষ্টি, সবই ঘটেছে মেন্ডেলের সূত্র অনুসারেই এমনকি পুত্রসন্তান ও কন্যাসন্তান জন্মদানের পদ্ধতিও মেন্ডেলের আবিষ্কৃত তত্ত্বের উপর নির্ভরশীল। মেন্ডেল তার তত্ত্বের উপর যে দুটো বিখ্যাত সূত্র দিয়েছেন সেগুলো হলোঃ

১. সঙ্কর জীবে বিপরীত বৈশিষ্ট্য ও ফ্যাক্টরগুলো (জিনগুলো) মিশ্রিত বা পরিবর্তিত না হয়ে পাশাপাশি অবস্থান করে এবং জননকোষ সৃষ্টির সময় পরস্পর থেকে পৃথক হয়ে যায়। এই সূত্রকে পৃথকীকরণ সূত্র বলা হয়।

২. দুই বা তার অধিক জোড়া বিপরীত বৈশিষ্ট্যের মধ্যে ক্রস ঘটলে প্রথম সঙ্কর পুরুষে কেবলমাত্র প্রকট বৈশিষ্ট্যগুলোই প্রকাশিত হবে। কিন্তু জননকোষে উৎপাদনকালে বৈশিষ্ট্যগুলো জোড়া ভেঙ্গে একে অপর থেকে স্বতন্ত্র বা স্বাধীনভাবে বিন্যস্ত হয়ে ভিন্ন ভিন্ন জননকোষে প্রবেশ করবে। এ সূত্রকে স্বাধীনভাবে মিলনের সূত্র বলা হয়। এ প্রকার ক্রসে নতুন বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন জীবের উৎপত্তি হয়।



যুক্ত হোন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সঙ্গে যুক্ত থাকুন ফেইজবুক পেইজে এখানে ক্লিক করে। বিভিন্ন শ্রেনির সকল বিষয়ে সাজেশন পেতে এখানে ক্লিক করুন। নতুন নতুন সব শিক্ষামূলক ভিডিও পেতে এখানে ক্লিক করুন।

বি: দ্র: তোমার নিজের রচিত কবিতা, সাহিত্য বা যেকোনো শিক্ষামূলক লেখা পাঠিয়ে দাও এডুয়েটিক’র কাছে। এডুয়েটিক প্রকাশ করবে তোমার প্রিয় লেখাটি।

এগুলো দেখুন

জোসেফ লিস্টার

জীবনী: জোসেফ লিস্টার

জীবনী: জোসেফ লিস্টার ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকেও হাসপাতালর শল্যচিকিৎসকরা একবাক্যে স্বীকার করতেন যে, একটি রোগীকে …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *