Composition: Dignity Of Labour. (বাংলা অর্থসহ)

composition dignity of labour

composition: dignity of labour. (বাংলা অর্থসহ)

According to the religious view, we know when Allah sent Adam (A) in the earth, He commanded him to earn his bread by work. It signifies that labour is sacred and for this it is dignified.

Labour indicates manual labour and mental labour. Manual labour means doing something with ones own limbs, mainly with hands. It is called physical labour. Intellectual activities are termed as mental labour. Manual labour and mental labour are closely connected. Both are useful.

Nothing great and noble can be achieved without manual labour. In our daily affairs of life, manual labour plays a very important role. The work of a housewife, a farmer, a weaver and others are very important. The morden cultivation would be impossible without manual labour. Every honest work is noble. It brings fame. All the religions of the world direct their followers to be industrious. Therefore, manual labour is sacred. It brings prosperity in life.

A man who does not like to do wrks must not be able to earn his food. He will have either to go on starvation or to steal. As a result, he is hated and neglected by others. He dies leaving nothing behind him. So negligence of work cannot earn respect from others.

It is the labour by which a man can fulfill his desires. A man who works honest is sure of getting his food, clothes and shelter. All the great men of the world are honoured by manual labour. The life history of the great men like Hazrat Muhammad (sm), emperor Nasiruddin, lswar Chandra Vidyasagar teaches us lessons on dignity of labour. They alldid every possible work with their own hands. ‘Industry is the mother of good luck.’ We should be industrious to attain success in life.



অনুবাদ:

composition: dignity of labour. (বাংলা অর্থসহ) / শ্রমের মর্যাদা।

ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি অনুসারে, আমরা জানি আল্লাহ যখন আদম (আ.)-কে পৃথিবীতে পাঠিয়েছিলেন, তখন তিনি তাকে কাজের মাধ্যমে তার রুটি উপার্জনের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এটি বোঝায় যে শ্রম পবিত্র এবং এর জন্য এটি মর্যাদাপূর্ণ।

শ্রম বলতে বুঝায় কায়িক শ্রম এবং মানসিক শ্রম। কায়িক শ্রম মানে নিজের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দিয়ে, প্রধানত হাত দিয়ে কিছু করা। একে শারীরিক শ্রম বলে। বুদ্ধিবৃত্তিক কার্যকলাপকে মানসিক শ্রম বলা হয়। কায়িক শ্রম এবং মানসিক শ্রম ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। উভয়ই দরকারী।

কায়িক শ্রম ছাড়া বড় এবং মহৎ কিছু অর্জন করা যায় না। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কায়িক শ্রম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একজন গৃহিণী, একজন কৃষক, একজন তাঁতি এবং অন্যান্যদের কাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কায়িক শ্রম ছাড়া আধুনিক চাষাবাদ অসম্ভব হবে। প্রতিটি সৎ কাজ মহৎ। এটি খ্যাতি নিয়ে আসে। পৃথিবীর সব ধর্মই তাদের অনুসারীদেরকে পরিশ্রমী হতে নির্দেশ দেয়। অতএব, কায়িক শ্রম পবিত্র। এটি জীবনে সমৃদ্ধি নিয়ে আসে।

যে ব্যক্তি কাজ করতে পছন্দ করে না সে তার খাদ্য উপার্জন করতে সক্ষম হবে না। তাকে হয় অনাহারে থাকতে হবে নয়তো চুরি করতে হবে। ফলস্বরূপ, তিনি অন্যদের দ্বারা ঘৃণা এবং অবহেলিত। সে তার পিছনে কিছুই না রেখে মারা যায়। কাজেই কাজের অবহেলা অন্যের কাছ থেকে সম্মান অর্জন করতে পারে না। এটা সেই শ্রম যার দ্বারা একজন মানুষ তার ইচ্ছা পূরণ করতে পারে। যে মানুষ সৎ কাজ করে সে তার অন্ন, বস্ত্র ও বাসস্থান নিশ্চিত করে।

কায়িক শ্রম দিয়ে পৃথিবীর সকল মহাপুরুষকে সম্মানিত করা হয়। হজরত মুহাম্মদ (সা.), সম্রাট নাসিরুদ্দিন, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মতো মহাপুরুষদের জীবন ইতিহাস আমাদের শ্রমের মর্যাদার শিক্ষা দেয়। তারা প্রত্যেকটি সম্ভাব্য কাজ তাদের নিজ হাতে করেছেন। ‘শিল্প সৌভাগ্যের জননী।’ জীবনে সফলতা অর্জনের জন্য আমাদের পরিশ্রমী হওয়া উচিত।



যুক্ত হোন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সঙ্গে যুক্ত থাকুন ফেইজবুক পেইজে এখানে ক্লিক করে। বিভিন্ন শ্রেনির সকল বিষয়ে সাজেশন পেতে এখানে ক্লিক করুন। নতুন নতুন সব শিক্ষামূলক ভিডিও পেতে এখানে ক্লিক করুন।

বি: দ্র: তোমার নিজের রচিত কবিতা, সাহিত্য বা যেকোনো শিক্ষামূলক লেখা পাঠিয়ে দাও এডুয়েটিক’র কাছে। এডুয়েটিক প্রকাশ করবে তোমার প্রিয় লেখাটি।

Leave a Comment