Completing Story: Extreme Devotion To Mother. (বাংলা অর্থসহ)

extreme devotion to mother

extreme devotion to mother. (মায়ের প্রতি চরম ভক্তি)

Bayaxid was a small boy. His mother was very ill. One night he was studying by the side of the bed of his ailing mother. All on a sudden his mother woke up, raised her head and told her son to five her a glass of water. Bayazid noticed that there was no water in the house. He went a long way to bring water. After bringing water he saw that his mother had fallen into sleep again.

He didn’t want to disturb his ailing mother. Rather he remained standing holding the glass of water beside her mother so that he could give her water as soon as his mother woke up. But his mother didn’t wake up and saw Bayazid standing with the glass. Soon after, mother could realize the fact. She became so much charmed and pleased with Bayazid. She blessed her son from the core of her heart.



অনুবাদ :

extreme devotion to mother. (মায়ের প্রতি চরম ভক্তি)

বায়েজিদ ছিল একটি ছোট বালক। তার মা খুব অসুস্থ ছিলেন। একদিন রাতে তিনি অসুস্থ মায়ের বিছানার পাশে বসে পড়াশুনা করছিলেন। হঠাৎ তার মা জেগে উঠলেন, তার মাথা তুলে তার ছেলেকে বললেন এক গ্লাস পানি দাও। বায়েজিদ দেখলেন ঘরে পানি নেই। সে পানি আনতে অনেক দূরে গেল। পানি আনার পর দেখল তার মা আবার ঘুমিয়ে পড়েছেন। তিনি তার অসুস্থ মাকে বিরক্ত করতে চাননি।

বরং সে তার মায়ের পাশে পানির গ্লাস ধরে দাঁড়িয়ে রইল যাতে তার মা ঘুম থেকে উঠলেই তাকে পানি দিতে পারে। কিন্তু তার মা ঘুম থেকে আর জাগলেন না এবং এভাবে গোটা রাত পার হলো।সকালে তার মা জেগে উঠলেন এবং বায়েজিদকে গ্লাস নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেন। একটু পরেই মা ঘটনাটা বুঝতে পারেন। তিনি বায়েজিদের প্রতি অত্যন্ত মুগ্ধ ও সন্তুষ্ট হন। তিনি তার ছেলেকে তার হৃদয় থেকে আশীর্বাদ করেছিলেন।



যুক্ত হোন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে এখানে ক্লিক করুন এবং আমাদের সঙ্গে যুক্ত থাকুন ফেইজবুক পেইজে এখানে ক্লিক করে। বিভিন্ন শ্রেনির সকল বিষয়ে সাজেশন পেতে এখানে ক্লিক করুন। নতুন নতুন সব শিক্ষামূলক ভিডিও পেতে এখানে ক্লিক করুন।

বি: দ্র: তোমার নিজের রচিত কবিতা, সাহিত্য বা যেকোনো শিক্ষামূলক লেখা পাঠিয়ে দাও এডুয়েটিক’র কাছে। এডুয়েটিক প্রকাশ করবে তোমার প্রিয় লেখাটি।

Leave a Comment